শেরপুর জেলার প্রাকৃতিক সম্পদ

শেরপুর জেলা বিভিন্ন প্রাকৃতিক সম্পদে সমৃদ্ধশালী। প্রাকৃতিক সৌন্দর্য, কৃষিজ উৎপাদন, সস্তা শ্রম, ভৌগোলিক অবস্থান এবং প্রাপ্ত খনিজ সম্পদ – এর উপর ভিত্তি করে শেরপুর জেলাকে বাংলাদেশের একটি অন্যতম সমৃদ্ধ জেলায় পরিণত করা যেতে পারে। এক্ষেত্রে দারিদ্র বিমোচন কর্মসূচি, কৃষি সম্প্রসারণ কর্মসূচি, প্রাকৃতিক সম্পদের সুষ্ঠু ব্যবস্থাপনাসহ সরকারের সকল কার্যক্রমকে সফল করতে সংশ্লিষ্ট সকলের আন্তরিকতা অত্যন্ত প্রয়োজন। […]

Continue Reading

জিকে পাইলট উচ্চ বিদ্যালয়

নির্মাণ কাল ১৯১৯ সাল ।  প্রতিষ্ঠাতা  জমিদার গোবিন্দ কুমার চৌধুরী। বৃটিশ  ধারায় নির্মিত প্রতিষ্ঠানটিতে  অনেকগুলো পাঠদান কক্ষ, সুপ্রশস্ত জানালা  রয়েছে।  সমস্ত  ভবন টিতে ফর্মের ব্যবহার এমন ভাবে  করা হয়েছে যে, দৃষ্টি  সকল স্থানেই সমান পড়ে । ইটের  গাঁথুনি  দিয়ে  সমস্ত  ভবনটি নির্মাণ করা হয়েছে ।এর সম্মুখভাগের পুকুরটি স্কুলের সৌন্দর্যকে আরো বৃদ্ধি করেছে। এর পশ্চিম পাশে […]

Continue Reading

লোকনাথ মন্দির ও রঘুনাথ জিওর মন্দির

এ  মন্দিরের  প্রতিমা গুলির একটা স্বতন্ত্র বৈশিষ্ট  রয়েছে। এটাও বেদীর  উপর স্থাপিত । দর্শনার্থীরা  সহজেই  মন্দিরে প্রবেশ করতে  পারে। দেয়াল, কার্নিশ স্তম্ভ গুলি  ফুল, লতা, পাতার নকশা খচিত নানা রঙে রঞ্জিত করা হয়েছে। এটাও একটি দর্শনীয় প্রাচীন স্থাপত্য ।

Continue Reading

গোপী নাথ  ও অন্ন  পূর্ন্না মন্দির

নির্মাণকাল ১৭৮৩ খ্রিঃ। নির্মাতা জমিদার সত্যেন্দ্র মোহন  চৌধুরী ও জ্ঞানেন্দ্র মোহন চৌধুরী । মন্দিরটি   স্থাপত্য  শিল্পের অন্যতম  নিদর্শন ।  পাঁচটি কক্ষ বিশিষ্ট মন্দিরটি পদ্মস্তম্ভ দ্বারা  দন্ডায়মান । স্তম্ভ শীর্ষে  ও কার্নিশে ফুল ও লতা পাতার নকশা  সম্বলিত এক অপরূপ  স্থাপত্য। ডরিক ও গ্রীক ভাবধারায়  নির্মিত । বেদীর উপরে  স্থাপিত অনেক গুলো  ধাপে। জানালা গুলোর উপরেও […]

Continue Reading

পানিহাটা-তারানি পাহাড়

শেরপুর জেলা শহর থেকে ২৫ কিলোমিটার দূরে গারো পাহাড় সীমান্তবর্তী রামচন্দ্রকুড়া এলাকায় সারি সারি পাহাড় দিয়ে ঘেরা পানিহাটা ও তারানি গ্রামের অপূর্ব প্রাকৃতিক সৌন্দর্যমণ্ডিত অঞ্চল পর্যটকদের কাছে পানিহাটা-তারানি পাহাড় (Panihata-Tarani Hill) হিসেবে সুপরিচিত। তারানি পাহাড়ের উত্তরে রয়েছে মেঘের আবছা আবরণে ঢাকা ভারতের তুরা পাহাড়। তুরা পাহাড়ের দূরের টিলাগুলো যেন মেঘের রাজ্যের সাথে মিতালি করে চারপাশে এক […]

Continue Reading

রাজার পাহাড়

শেরপুর জেলার শ্রীবরদী পৌর শহর থেকে মাত্র ১৪ কিলোমিটার দূরে কর্নঝোরা বাজার সংলগ্ন এলাকায় রাজার পাহাড়ের অবস্থান। রাজার পাহাড়, নাম শুনলেই নিশ্চয়ই কল্পনায় ভেসে ওঠে কোনো রাজা সিংহাসন পেতে বসে আছে পাহাড় চূড়ায়! যদিও এখন সেখানে গেলে রাজার দেখা মিলবে না। তবে প্রাচীনকালে এই পাহাড়ের গায়ে এক স্বাধীন রাজ্য ছিল। যার রাজা ছিলেন অত্যন্ত প্রতাপশালী। […]

Continue Reading

পৌনে তিন আনী জমিদার বাড়ি

জমিদার সত্যেন্দ্র মোহন চৌধুরী  ও  জ্ঞানেন্দ্র মোহন চৌধুরীর  বাড়িকে বলা হত  পৌনে তিন আনি জমিদার বাড়ি। গ্রীক স্থাপত্যের  অনুকরণে নির্মিত স্থাপত্যটি এখনো অক্ষত অবস্থার সাক্ষ্য বহন করছে জমিদারী আমলের । এ  বাড়িটির  নির্মাণ কাল গোপীনাথ  মন্দির নির্মাণেরও অনেক পূর্বে । সুপ্রশস্ত বেদী । প্রবেশ পথে অনেকগুলো ধাপ । প্রবেশদ্বারের দুই প্রান্তে অনেক গুলো  অলংকৃত স্তম্ভ । […]

Continue Reading

গড়জরিপা বার দুয়ারী মসজিদঃ

স্থাপত্য নিদর্শনের অন্যতম  গড় জরিপা বার দুয়ারী মসজিদ । এটিও  এ অঞ্চলের  ঐতিহ্য । জনশ্রুতিতে আনুমানিক  ৭-৮ শত বৎসর পূর্বে জরিপ শাহ  নামক  এক মুসলিম  শাসক  কতৃক  নির্মিত  হয়েছিল এই মসজিদটি। তবে  এটি বর্তমানে  পুনঃ নির্মাণ  করা হয়েছে। আসল মসজিদটি ভূ-গর্ভেই রয়ে গেছে। তার উপরেই  স্থাপিত  হয়েছে বর্তমান মসজিদটি।  জামালপুর সদর উপজেলার তীতপল্লী ইউনিয়নের পিঙ্গলহাটী(কুতুবনগর) […]

Continue Reading

মাই সাহেবা মসজিদ

নির্মাণকাল  আনুমানিক  ২৫০ বৎসর  পূর্বে  । এটিও  এ  জেলার  প্রাচীন  নিদর্শনের একটি। বর্তমানে  মসজিদটি আধুনিক ভাবধারায়  পুনঃ নির্মাণ  হয়েছে।  বক্রাকারে  খিলানের ব্যবহার  এবং  সুউচ্চ মীনার ২টি  সত্যি দৃষ্টিনন্দিত। স্থাপত্য  কলার  আধুনিক  পরিবর্তন   লক্ষ্য  করা যায়  এই মসজিদটিতে। এটি শেরপুর শহরের প্রাণকেন্দ্রে শেরপুর সরকারি কলেজর দক্ষিণ-পশ্চিম পাশে অবস্থিত। শেরপুর শহরের প্রবেশের সময় এর মিনার দুইটি অনেক […]

Continue Reading

ঘাগড়া খান বাড়ি মসজিদ

নির্মাণকাল আনুমানিক ৬০০ বৎসর পূর্বে । কথিত আছে ‘পালানো খা’ ও ‘জববার খা’ দুই সহোদর কোন এক রাজ্যের সেনাপতি ছিলেন। পরাজিত হয়ে ভ্রাতৃদ্বয় এই অরণ্যে আশ্রয় নেন এবং সেখানে এই মসজিদটি স্থাপন করেন। মসজিদটির বিশেষত্ব হল যে এর ইটগুলো চারকোণা টালির মত। আজ হতে ছয় থেকে সাতশত বৎসর পূর্বে এই ইটগুলির ব্যবহার ছিল। আস্তরণ বা […]

Continue Reading